দক্ষিণ আফ্রিকা জোহানেসবার্গের জিরবাকমে এক দোকানের ৫ জন কর্মচারী গুলিবিদ্ধ
সাউথ আফ্রিকা প্রবাসী বাংলাদেশী:-
জোহানসবার্গ:- গত শনিবার ১৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭:৪০ মিনিটের সময় সাউথ আফ্রিকা জোহানসবার্গ এর পাশে লেনেসিয়া শহরের পাশবর্তী ছোট একটি টাউনশীপ জিরবাকম নামক যায়গায় প্রবাসী বাংলাদেশীর একটি দোকানে দুর্ধর্ষ ভয়ানক ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে।
দোকানের মালিক রতন ক্যাপটাউনে বেড়াতে যাওয়াতে প্রাণে বেঁচে গেলেও তার দোকানে প্রবাসী বাংলাদেশী কর্মরত মোট ৫ জন কর্মচারী গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, প্রথম অবস্থায় তাদের সকলের অবস্তা আশংকাজনক থাকলেও বর্তমানে কিছুটা সুস্থ আছেন বলে যানা যায়, আল্লাহ তাদের সকলকে হেফাজত করুন।
দোকানের মালিক মোহাম্মেদ রতনের দেশের বাড়ি নোয়াখালি বশুরহাট।
দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গের পাশবর্তী এরিয়া লেনেসিয়ার পাশে ছোট একটি শহর জিরবাকম নামক শহরে গত ১৫ ডিসেম্বর শনিবার রাত ৭:৪০ মিনিটের সময় পাঁচজন বাংলাদেশী দক্ষিণ আফ্রিকার কৃষাঙ্গ সন্ত্রাসী কর্তৃক নির্মমভাবে গুলিবিদ্ধ হয়।রক্তক্ষরণ অবস্থার পরিণতি হয় দোকানের আনাচেকানাচে।পরিস্থিতি ভয়াবহভাবে পরিচালনা করেন সন্ত্রাসীগুষ্টি।
ঘটনা ঘটার পরপরই দক্ষিণ আফ্রিকার কেন্দ্রীয় আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মেদ নোমান সরকার এবং দক্ষিণ আফ্রিকা কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ এর যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মেদ জাকের হোসেন সহ আরো বেশ কয়জন বাংলাদেশী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় এবং তিনারা তাৎক্ষনিক তাদের হাসপাতালের ভর্তির ব্যবস্থা গ্রহন করেন।
পরে তিনারা তাদের ব্যক্তিগত ফেসবুক লাইভে গিয়ে তাদের ফেসবুকের সকল বন্ধুদের ঘটনাটি বিস্তারিত খুলে জানালে পরক্ষনে তার পর দিন হাসপাতালে ভিড় জমে দক্ষিণ আফ্রিকাস্থ বিভিন্ন অংঙ্গ সংগঠনের কর্মি সহ দক্ষিণ আফ্রিকাস্থ প্রবাসী বাংলাদেশীরা।
সূত্রে জানা যায় যে সকল প্রবাসী বাংলাদেশীরা গুলিবিদ্ধ হয়েছে সব কয়টি এখন মোটামুটি সুস্থতা ফিল করলেও তাদের মাঝে একজন এর অবস্থা এখনো কিছু বুঝে উঠতে পারছেন না ডাক্তার।তাদের জন্য দোয়া করবেন।আল্লাহ তাদের সুস্থতা দান করুন।আমিন!!
দক্ষিণ আফ্রিকাস্থ প্রবাসী বাংলাদেশীর পক্ষ থেকে নোমান সরকার ও মোহাম্মেদ জাকির সহ তিনাদের সাথে থাকা সকল প্রবাসী বাংলাদেশীর প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
ডিসেম্বর মাসে দক্ষিণ আফ্রিকায় যে যেখানেই অবস্থান করুন, সতর্কতার সাথে চলাফেরা করুন।দক্ষিণ আফ্রিকাস্থ স্থানীয় কৃষ্ণাঙ্গদের সাথে ছোটখাটো বিষয়গুলো নিয়ে তর্কে জড়ানো থেকে বিরত থাকুন।মুদ্রার পরিমান যতই হউক, মুদ্রার জন্য নিজের জীবন বাজি রেখে কনো প্রকার কাজ থেকে দূরে থাকুন।
Comments
Post a Comment